রেজিন এর গহনা

রেজিন এর গহনা

Jewellery

রেজিন হল মূলত একটি রঞ্জক পদার্থ বাংলাদেশি মূলত দুই ধরনের রেজিন পাওয়া যায় একটি হচ্ছে ইউভি  এবং একটি হচ্ছে ইপক্সি রেজিন বর্তমানে বাংলাদেশে ইপক্সি রেজিন দিয়ে কাজ করা হয় কারণ ইপক্সি রেজিন ঘরের তাপমাত্রা তেই শুকানো যায় কিন্তু ইংরেজি শুকানোর জন্য ইউভি লাইট দরকার হয় রেজিনা মূলত দুটি উপাদানের মাধ্যমে গহনা তৈরি করা হয় একটি হল রেসিন এবং আরেকটি হলো হার্ডওয়ার  রেসিনর রয়েছে  বিভিন্ন ধরনের যেমন। ১ অনুপাত ১/ ২ অনুপাত ১/৩ অনুপাত ১।রেজিন এর গহনা সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য ফুল ব্যবহার করা হয় এবং এই ফুল গুলোকে বলা হয় ড্রাই ফুল এছাড়া বিভিন্ন রকমের পুতি রং এবং আরো নানা ধরনের ম্যাটেরিয়ালস ব্যবহার করা হয়।রেজিন তৈরি করার জন্য মোল্ড ব্যবহার করতে হয় যেমন চুরির মৌল্ড কানের দুলের লকেটের মৌল ছাড়াও রেজিনগর ছাড়াও ব্যবহার করা যায় এসকল মোল্ড গুলো সাধারণত সিলিকার মাধ্যমে তৈরি করা হয়। রেজিন এর গহনার মধ্যে রয়েছে সবচেয়ে জনপ্রিয় চুরি মোবাইল হ্যান্ডল মোবাইল হ্যান্ডসেট কভার এবং কানের দুল, এবং বুকমার্ক। রেজিন এর কাজ করার সময় বাড়িয়ে দিন দিয়ে গহনা তৈরি করার সময় যেসকল সাবধানতা অবলম্বন করতে হয় তা হলো মাক্স পড়তে হয় হাতে হ্যান্ড গ্লাভস পড়তে হয় যদি কারো চোখে সমস্যা থাকে সে ক্ষেত্রে চোখে গ্লাস  পড়তে পারে এ সকল জিনিস গুলো মেনে চললে ভালো না মেনে চললেও সমস্যা নেই তবে যদি কারো এলার্জি থাকে সেক্ষেত্রে তার এগুলো ফলো করা উচিত।কাজ করার সময় যদি রেজিন কোথাও লেগে যায় সেক্ষেত্রে আপনি হেকসোসল ব্যবহার করতে পারেন অথবা ওয়াশিং মেশিন দিয়ে আপনি আপনার হাত পরিষ্কার করতে পারেন তবে তৎক্ষণাৎ পরিষ্কার করে দেওয়া উচিত রেজিন এর গহনা তৈরি করা হয়ে গেলে রেজিনাল্ড সাধারণত ওয়াশিং মেশিনের ভিতরে দুই থেকে তিন ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে তারপর ধুয়ে ফেলতে হবে তাহলে তা আরো অনেক দিন ব্যবহার করা যাবে। রেজিন কিনতে চাইলে বাড়ি নিয়ে কাজ করতে চাইলে সেক্ষেত্রে আপনাকে অনলাইনের বিভিন্ন পেজ থেকে রেজিন কিনতে হবে অথবা দারাজ থেকে কিনতে হবে। বর্তমানে একমাত্র প্রশিক্ষণ সেন্টার SET  প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকে সেক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ নেওয়ার পূর্বে রেজিস্ট্রেশান করে প্রশিক্ষণের জন্য সিলেট হতে হবে।